বাংলাদেশের দুই পেস তারকা তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান খেলছেন ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে। এই আসরে প্রথমবার দুই তারকার মুখোমুখি লড়াই হয়ে গেল। সেখানে দুজনেই বল হাতে বেশ ভালো করেছেন। তারা দুজনে মিলে নিয়েছেন পাঁচ উইকেট। তবে শেষ হাসি হেসেছেন মুস্তাফিজ। তাসকিনদের শারজা ওয়ারিয়র্সকে ৬৩ রানে হারাতে দুবাই ক্যাপিটালসের জয়ের নায়ক হয়েছেন মোহাম্মদ নবী।
আফগানিস্তানের অলরাউন্ডার ১৯ বলে অপরাজিত ৩৮ রান করে দুবাইকে ১৮০ রান এনে দেন। তার আগে আরেক ওপেনার সেদিকুল্লা অটল ৪৪ বলে ৬৬ রানের ইনিংস সেরা পারফরম্যান্স করেন। জর্ডান কক্সের ১৯ বলে ২৮ রানও কার্যকরী ভূমিকা রাখে। দুজনকেই তাসকিন ফেরান। দুবাইয়ের অধিনায়ক দাসুন শানাকাকেও নিজের শিকার বানান বাংলাদেশি পেসার।
তাসকিন চার ওভার বল করে ৪০ রান দিয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন। তিন ম্যাচে এটাই তার সেরা বোলিং।
১৮১ রানের লক্ষ্য দিয়ে শারজার ওপেনিং জুটিতে নিজের দ্বিতীয় বলে আঘাত হানেন মুস্তাফিজ। তারপর হায়দার আলীর দুর্দান্ত বোলিংয়ে শারজা আর উঠে দাঁড়াতে পারেনি। তাদের সর্বোচ্চ স্কোরার জেমস রিউকে ৪৭ রানে থামান নবী। এই স্পিনার আরও দুটি উইকেট নিয়ে দলের জয়ে ভূমিকা রাখেন। চার ওভারে ২৩ রান দিয়ে তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা নবী।
১৭তম ওভারে নবীর জোড়া আঘাতে শারজা গুটিয়ে যাওয়ার আগে মুস্তাফিজ ডেথ ওভারে দ্বিতীয়বার বল হাতে নিয়ে উইকেট পান। আদিল রশিদকে ফেরান তিনি। ছয় ম্যাচে বাঁহাতি পেসারের উইকেট সংখ্যা দাঁড়ালো ১১টি।
আরও পড়ুন:








