টেলিকম খাতের নীতিমালা আরও কার্যকর ও সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শগুলো বিবেচনায় নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
শনিবার রাজধানীর হোটেল হলিডে ইন-এ ‘টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক এবং লাইসেন্সিং অবকাঠামো’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘এই নীতিমালার মূল লক্ষ্য হলো প্রজন্মগত রূপান্তর এবং তা বাস্তবায়নে আমরা সক্রিয়ভাবে কাজ করছি।’
বিশেষ সহকারী আরও বলেন, ‘পলিসিতে লাইসেন্সের সংখ্যা কতগুলো হবে তা নির্ভর করবে লাইসেন্স অবলিগেশন এন্ড কেপিআই পারফরমেন্সের উপর। তবে বিটিআরসি বেসরকারি গবেষণা সংস্থার মাধ্যমে জানতে পারে কী পরিমাণ লাইসেন্স লাগবে বা কি পরিমাণ লাইসেন্স থাকলে অপটিমাল হয়। তবে এই লাইসেন্স সংখ্যার নাম করে নতুন বিনিয়োগকারীদের বাধা দেয়া যাবে না। তাছাড়া টোল কালেক্টর হিসেবে যে লাইসেন্সগুলো বিগত সরকারের সময় দেয়া হয়েছিল সেগুলো কন্টিনিউ করা হবে না।’
ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, ‘মোবাইল অপারেটরদের সেবার মান বাড়াতে হবে। না হলে তারা গ্রাহক হারাবে। আমরা নেটওয়ার্ককে কানেকটিভিটি থেকে সেবামুখী করতে চাই, পাশাপাশি লোয়ার ব্যান্ডের ফ্রিকোয়েন্সি অবমুক্ত করা এবং এক্সিস্টিং ইকোসিস্টেম রিফর্মের জন্য কাজ করছি।’
বিশেষ সহকারী জানান, নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শগুলো বিবেচনা করা হবে। একইসঙ্গে সরকারের ভালো উদ্যোগকেও স্বাগত জানানো উচিত বলেও তিনি মনে করেন। এক্সপ্রেক্ট্রাম প্রাইজকে রোলআউট কষ্ট হিসেবে পলিসিতে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন:








