জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ৫০ প্রার্থী আওয়ামী লীগের লক্ষ্যবস্তুতে আছেন এবং তারা এক নম্বরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করার মাধ্যমে সফল হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন।
শনিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনের জন্য মুক্ত আলোচনা: তরুণদের কর্মসংস্থান প্রসঙ্গ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ অভিযোগ করেন।
রাশেদের দাবি, নির্বাচন বানচালের অংশ হিসেবে হাদিকে গুলি করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের প্ল্যান আছে এবং এই প্ল্যানের সঙ্গে ভারত জড়িত। কারণ ভারত আওয়ামী লীগ ছাড়া কাউকে বন্ধু মনে করে না। মোটামুটি ৫০ জন প্রার্থীকে টার্গেট করা হয়েছে। এক নম্বর টার্গেট তারা সাকসেস করেছে। ওসমান হাদি ভাইকে গুলি করেছে। তার অবস্থা খুবই ক্রিটিক্যাল।’
সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে হাদির সঙ্গে কথা হয়েছিল জানিয়ে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমি তাকে ওইদিন বলেছিলাম যে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে নির্বাচন বানচালের। প্রথম ষড়যন্ত্র হলো রিফাইন্ড আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনা। এরপর জাতীয় পার্টির কাঁধে ভর করে ফিরিয়ে আনা। এখন আবার স্বতন্ত্র আওয়ামী লীগ। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করবে। বিচার শেষ হওয়ার আগে যদি আওয়ামী লীগ সুযোগ পায়, সেই ক্ষেত্রে নির্বাচন বানচাল হবে। তাদের উদ্দেশ্য নির্বাচন করা নয়, নির্বাচন বানচাল করা।
আরও পড়ুন:








