ছবি: সংগৃহীত
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক স্বৈরাচার হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ২১তম দিনের মতো জব্দ তালিকার সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ মঙ্গলবার। এরই মধ্যে শেষ হয়েছে ঘটনার সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ।
মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-এক-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে এ মামলায় জব্দ তালিকার সাক্ষীরা সাক্ষ্য দেয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে, ২২ সেপ্টেম্বর ৪৯তম সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেন শহীদ মাহামুদুর রহমান সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তী। এর মধ্য দিয়ে ঘটনার সাক্ষ্য শেষ করেন প্রসিকিউশন। জব্দ তালিকার সাক্ষীসহ তদন্ত কর্মকর্তার জবানবন্দি নেওয়ার পরই শেষ হবে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের পর্ব। এরপর যুক্তিতর্ক ও রায়ের পালা।
এদিন ট্রাইব্যুনালের বিচারকার্যের শুরুতেই ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদকে জেরা করেন হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। দুপুর একটার পর তার জেরা শেষ হয়। এরপর সাক্ষ্য দেন ৪৯তম সাক্ষী। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে তাকে জেরাও করেন স্টেট ডিফেন্স আইনজীবী।
গত ২১ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৪৮ নম্বর সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন জুনায়েদ। তিনি ২০১৩ সালের কোটাবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ণনা দিয়েছেন। একই দিন বেলা ১১টার পর দ্বিতীয় দিনের মতো ট্রাইব্যুনালে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে অবশিষ্ট জেরা করেন আমির হোসেন। দুপুর সাড়ে ১২টায় তার জেরা শেষ হয়।
আরও পড়ুন:
