সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর অবৈধ সম্পদের ২২ বস্তা ডকুমেন্টস উদ্ধার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রবিবার সকালে দুদকের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে ঘুষ নেয়া, প্রতারণা, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থ পাচারের অভিযোগে সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রী ইউসিবি পিএলসির সাবেক চেয়ারম্যান রুকমিলা জামানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। ১৮ সেপ্টেম্বর বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদকের উপ-পরিচালক আখতারুল ইসলাম।
অন্য আসামিরা হলো, ইউসিবি পিএলসির সাবেক পরিচালক সৈয়দ কামরুজ্জামান, আরামিট পিএলসির এজিএম উৎপল পাল, ইম্পেরিয়াল ট্রেডিংয়ের মালিক ও আরামিট পিএলসির এজিএম আব্দুল আজিজ, ক্ল্যাসিক ট্রেডিংয়ের মালিক ও আরামিট পিএলসির এজিএম মো. জাহাঙ্গীর আলম, মডেল ট্রেডিংয়ের মালিক ও আরামিট পিএলসির এও মো. মিসবাহুল আলম, রেডিয়াস ট্রেডিংয়ের মালিক মো. ফারিদ উদ্দিন, লুসেন্ট ট্রেডিংয়ের মালিক মো. জাহিদ, নূর মোহাম্মদ এবং মো. ইয়াসিনুর রহমান।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রতারণার মাধ্যমে থার্মেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ঢাকায় ইউসিবিএলের প্রধান কার্যালয়ের গ্রাহক আব্দুল কাদির মোল্লাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫২ কোটি টাকা ঘুষ দিতে বাধ্য করেন। পরে ওই টাকা বিদেশে পাচার ও হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, সাইফুজ্জামান চৌধুরী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী। তিনি দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সংসদ সদস্য।
আরও পড়ুন:








