আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্যের বিষয়ে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর নিজেদের স্বার্থের বাইরে যেতে চায় না। রাষ্ট্রের স্বার্থে এমন মতাদর্শ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। মনোনয়ন বাণিজ্য গোপনে হয়, অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ঋণখেলাপিদের জন্য ব্যবস্থা নিতে আরপিও সংশোধন করে আইনও রয়েছে।
রবিবার রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, গত দেড় দশকে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা ও আত্মবিশ্বাসে সবচেয়ে বড় অধঃপতন হয়েছে। সেটা ফিরিয়ে আনাই এখন আমাদের জন্য চ্যলেঞ্জ।
তিনি বলেন, কোনো সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ আসে যে তিনি কোনো অনিয়মের সঙ্গে জড়িয়ে গেছেন, তাহলে স্পিকার নিজ ক্ষমতাবলে যাচাইয়ের জন্য তা নির্বাচন কমিশনের কাছে ন্যস্ত করতে পারেন। বাংলাদেশে কখনো এর চর্চা শুরু হয়নি। এখন এই আইন সংশোধন হয়েছে। বলা হয়েছে যে, কোনো এমপির বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলে এখন নির্বাচন কমিশনও চাইলে স্বপ্রণোদিত হয়ে তা তদন্তের উদ্যোগ নিতে পারবে। অভিযোগ প্রমাণ হলে তিনি তার সংসদ সদস্য পদ হারাতে পারেন।
আরও পড়ুন:








