২০১৫ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত ডিজিএফআইয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে গুম করে রাখার মামলায় রোববার হাজির করা হয় সংস্থাটির সাবেক তিন পরিচালককে।প্রসিকিউশন বলছে, এ সময়ের মধ্যে ২৬ জনকে আয়নাঘরে নিয়ে গুম,নির্যাতন করা হয়। যারা পরবর্তীতে ফিরে আসেন।
শেখ হাসিনার সরাসরি নির্দেশনা কখনো কখনো তার নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকীর নির্দেশনায় সরকারি যাদেরকে হুমকি মনে করতো তাদেরকে ধরে এনে রাখা হতো আয়নাঘরে।কারও কারও পরিণতি হতো নির্মম মৃত্যু।
এদিন শেখ হাসিনা, তারিক সিদ্দিকী, ডিজিএফআইয়ের সাবেক পাচ মহাপরিচালক, তিন পরিচালকসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের শুনানি শেষ করে রাষ্ট্রপক্ষ। তাদের বিরুদ্ধে যথেষ্ট অপরাধ প্রমানে তথ্যও সাক্ষ্যপ্রমান বলে জানায় প্রসিকিউশন।
গুমের এ মামলার শুনানিতে এদিনও আদালতে উপস্থিত ছিলেন ভুক্তভোগীদের কয়েকজন।
গ্রেপ্তার তিন সেনা কর্মকর্তার আইনজীবী আদালতকে জানান,সেনা আইনের তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগের প্রমান মিলেনি।
এদিকে ট্রাইব্যুনাল-২ এ কুষ্টিয়ায় ৬ জনকে হত্যায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে ৩য় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আরও পড়ুন:








