সাম্প্রতিক জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহত এবং শহিদ পরিবারের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। তারা দাবি করছেন, আন্দোলনে শহিদ পরিবারের সদস্য এবং আহত সবাইকে মাসিক ভাতার আওতায় আনতে হবে এবং তালিকা তৈরিতে ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’ ক্যাটাগরির বদলে শুধুমাত্র ‘এ’ এবং ‘বি’ ক্যাটাগরি রাখতে হবে।
একইসঙ্গে যতক্ষণ পর্যন্ত এসব দাবি পূরণের ঘোষণা দিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে লিখিত দেয়া না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চলমান রাখার ঘোষণাও দিয়েছেন তারা।
বুধবার বিকেলে সোয়া তিনটার দিকে আন্দোলনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে শহিদ পরিবার ও আহতদের পক্ষে সমন্বয়ক আরমান হোসেন বলেন, ‘আগে পরে আমাদের অনেক ঘোরানো হয়েছে। এবার আর আমরা ঘুরতে চাই না। যতক্ষণ পর্যন্ত দাবি বাস্তবায়ন না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।’
দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, এরই মধ্যে ইমারর্জেন্সি হট লাইন চালুর বিষয়টি সরকারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে। এখন আমাদের দাবি দ্রুত ক্যাটাগরির সংশোধন করতে হবে। যেই ক্যাটাগরি এখন দেয়া হচ্ছে সেটা বৈষম্যমূলক। একই সঙ্গে প্রতিটি শহিদ পরিবারের সদস্য এবং আহতদের মাসিক ভাতা দেয়ার বিষয়টিও নিশ্চিত করতে হবে।’
আরও পড়ুন:








