
খুলনা বিভাগে ক্রমাগত বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। গত ১০ জুন পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলার ১৬২ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে, যার মধ্যে মারা গেছে ২ জন। এদিকে আবারো সংক্রমণ বাড়ছে করোনার।
সোমবার খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলনকক্ষে এবং কেসিসির শহীদ আলতাফ মিলনায়তনে ‘ডেঙ্গু এবং কোভিড-১৯ প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক পৃথক আলোচনা সভায় এসব তথ্য জানানো হয়।
বিকালে কেসিসিতে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতির বক্তব্যে কেসিসির প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার বলেন, ‘নাগরিকদের ডেঙ্গু থেকে রক্ষায় সিটি কর্পোরেশনকে সর্বোচ্চ সক্ষমতা দিয়ে কাজ করতে হবে। এজন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে ডেঙ্গু ও কোভিড বিষয়ক কমিটিকে সক্রিয় করতে হবে।’
সভায় জানানো হয়, করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর চেয়ে কয়েকগুণ বেশি সংক্রামক। করোনা প্রতিরোধে নাগরিকদের নিয়মিত মাস্ক পরা, যথাসম্ভব জনসমাগম পরিহার করা, বাইরে থেকে ফিরে কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সময় নিয়ে হাত ধোয়া ও অপরিষ্কার হাত নাকে মুখে না দেয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। একই সাথে করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের সুস্থদের সংম্পর্শ থেকে দূরে রাখতে হবে।
সভায় কেসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কর তাজুল ইসলাম, সচিব শরীফ আসিফ রহমান, প্রধান প্রকৌশলী মশিউজ্জামান খান, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা রহিমা সুলতানা বুশরা, প্রধান বর্জ্য কর্মকর্তা কোহিনুর জাহান, খুলনা প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব রফিউল ইসলাম টুটুল, সরকারি দফতরের কর্মকর্তা, এনজিও প্রতিনিধি, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
আরও পড়ুন: