গেলো বছরের ২৪ জুলাই আন্দোলন চলাকালীন সময়ে মিরপুর এলাকায় ১৯ জুলাই গুলিবিদ্ধ হন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের শংকরচন্দ্র গ্রামের আবু সাইদের মেজো ছেলে শাহরিয়ার শুভ। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঢাকার একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৩ জুলাই তার মৃত্যু হয়।
ময়না তদন্ত ছাড়াই তার লাশ শংকরচন্দ্র গ্রামের কবরস্থানে দাফন করা হয়। দীর্ঘ দিন পর তদন্তের জন্য ঢাকা সি এম এম আদালত লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের আদেশ দেন।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের পক্ষ হতে নির্বাহী মেজিস্টেট আশফাকুর রহমানের নেতৃত্বে জেলা পুলিশের একটি টিম সহ সকাল ১১টার সময় উক্ত কবরস্থানে উপস্থিত হন।
কিন্তু যথা সময়ে সেখানে উপস্থিত হয়ে শহিদ শাহরিয়ার শুভর পরিবারের সদস্যরা লাশ উত্তোলন না করার জন্য জোর আপত্তি জানান। এক পর্যায়ে তাদের আপত্তি ও অনুরোধে নির্বাহী মেজিসট্রেট পরিবারের সদস্যদের থেকে লিখিত আপত্তি পত্র নিয়ে লাশ উত্তোলন স্থগিত করেন।
এ সময় প্রশাসন ও পুলিশের সদস্য সহ উপস্থিত ছিলেন শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউল আলম সুজন, ১ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মারুফ হাসান দলু সহ স্থানীয় জনতা।
আরও পড়ুন:








