চাঁদপুর সরকারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ জিয়া ছাত্রাবাসে গভীর রাতে ছাত্রদের রেগিং এর ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার দিনগত রাত ২ টার দিকে অনার্স বর্ষের শিক্ষার্থী মোঃ রায়হান কবির নামের একজন ছাত্রকে অনার্স তৃতীয় বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী রেগিং করে বলে অভিযোগ করে ওই শিক্ষার্থী।
রায়হান কবির জানান, তাকে গত ২ সপ্তাহ যাবৎ তার সাথে এই ঘটনা ঘটে আসছে। এছাড়াও তাকে বলা হয়, "র্যাগিং এর কি দেখেছো, ফজর পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকবি বাইরে।"
রায়হান আরো জানান, তাকে নিয়মিত রাতের বেলায় ডেকে নিয়ে সিনিয়র কয়েকজন মিলে বিভিন্ন সমস্যা তুলে তার বিরুদ্ধে শুধু শুধু অপবাদ দিয়ে হল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য বলেন। রায়হানের বিরুদ্ধে অভিযোগ, রায়হানের আচার আচরণ ভালো না, সে সিনিয়রদেরকে সম্মান করে না, তাদের কথা শুনে না। এই সকল বিষয়বস্তু নিয়ে শুধু শুধু অপবাদ দিয়ে তাকে র্যাগিং দেওয়া হচ্ছে বলে জানায় সে।
বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোঃ সাইদুজ্জামান, ভাইস প্রিন্সিপাল প্রফেসর মোঃ হাবিবুর রহমান মিয়া
এই ঘটনায় রাতে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় কল করলে পুলিশ এসে বিষয়টি স্বাভাবিক করেন।
পরে রাত আড়াইটার দিকে চাঁদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ একেএম আব্দুল মাননান'কে ফোন করলে তিনি তাৎক্ষণিক তিন জন শিক্ষককে পাঠান।
এরা হলেন, চাঁদপুর সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ও ভাইস প্রিন্সিপাল প্রফেসর মোঃ হাবিবুর রহমান মিয়া, জিয়া হলে পাঠান বিষয়টি সমাধানের জন্য। জিয়া ছাত্রাবাসের হল সুপার খালেদ ইকবাল, বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোঃ সাইদুজ্জামান।
আরও পড়ুন:








