এক কিলোমিটার পাকা সড়ক দির্ঘদিন থেকে সংস্কার না হওয়ায় পরিণত হয়েছে মরণফাঁদে পুরো সড়ক জুড়ে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দের কুথাও জমেছে হাঁটু সমান পানি এতে চলাচলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এলাকাবাসী। ছোট-বড় খানাখন্দসহ দু’পাশের মাটি সরে গিয়ে ধ্বসে পরার অবস্থায় সড়কটি। ইট উল্টে বিভিন্ন জায়গায় তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত সেই গর্তে পানি জমে বিভিন্ন সময় ঘটে বড় দুর্ঘটনা।
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার দোহালিয়া ইউনিয়নের দোহালিয়াবাজার থেকে প্রগতি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ হয়ে ৪-নং ওয়ার্ডের ধমর্পুর ও কিত্তে রাজনপুর গ্রাম পর্যন্ত সড়কটির বেহাল অবস্থা।
কয়েক বছর থেকে মেরামতের কোন উদ্যোগ নেই যার ফলে বিপাকে পড়েছেন ৬-৭গ্রামের মানুষসহ গ্রগতি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা।
রবিবার (১২ অক্টোবর) সকালে সরেজমিনে গিয়ে জানাযায় সড়কটি নিচু হওয়ায় ও ড্রেইন না থাকায় বর্ষার মৌসুম আসলে বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যায় এতে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে।অল্প বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে হাঁটুর উপরে পানি উঠে যায় এতে নিয়মিত ক্লাস থেকে বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা।
সিএনজি চালক মিলাদ হোসেন তিনি বলেন প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে চলাচল করি প্রগতি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এর শিক্ষার্থীসহ কয়েকটি গ্রামের মানুষের চলাচলের একমাত্র সড়ক এটি দির্ঘ ১০ বছর থেকে এই সড়কে ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে ২০২২ সালের বন্যায় ভয়াবহ রুপ ধারন করেছে সড়কটি মেরামত না করায় চলাচলে অনুপযোগী হয়েছে।
প্রগতি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এর একাদশ শ্রেণীর ছাত্র আলমগীর হোসেন তিনি জানান বছরের ছয় মাস পানির নিছে তলিয়ে থাকে সড়কটি, স্কুল কলেজে যাওয়া আসার একমাত্র সড়ক এটি পানির নিচে তলিয়ে থাকা সড়ক দিয়েই চলাচল করতে হয় আমাদের এতে পড়ালেখায় ব্যাগাত ঘটে অতি দ্রুত সড়কটি মেরামত করা প্রয়োজন।
দোয়ারাবাজার উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল হামিদ বলেন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর বিভিন্ন প্রকল্পে আবেদন করা হয়েছে আসা করছি দ্রুত সময়ে কার্যকর হবে
আরও পড়ুন:








