সম্প্রতি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অনানুষ্ঠানিকভাবে দলটির নতুন লোগো প্রকাশ করেছে। আর এই লোগো প্রকাশের পর থেকেই তা ঘিরে দেশের সর্বত্রই শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা, বিশ্লেষণ ও সমালোচনা। নতুন এবং পুরাতন লোগো নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সর্বস্তরে চলছে নানা মতামত বিনিময়।
দলটির একাধিক সিনিয়র নেতা ইতোমধ্যে নতুন লোগো সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিতে শুরু করেছেন। তাদের দাবি, সময়ের প্রয়োজন ও রাজনৈতিক বাস্তবতাকে সামনে রেখে লোগো পরিবর্তন করা হচ্ছে। তবে সমর্থক-শুভাকাঙ্ক্ষীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও লোগো পরিবর্তনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।
বিশেষ করে ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে নানা ইস্যুতে সাধারণ মানুষের আলোচনায় উঠে আসে জামায়াতের ভূমিকা। সেই ধারাবাহিকতায় নতুন লোগোও এখন মানুষের আগ্রহ ও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চাঁদপুরের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কেউ কেউ এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তন হিসেবে দেখছেন, আবার অনেকে মনে করছেন লোগো পরিবর্তনে দলের মূল আদর্শ ও পরিচয়ের সঙ্গে গড়পড়তা জনগণের সংযোগ দুর্বল হতে পারে। পাশাপাশি অন্যান্য রাজনৈতিক দলও বিষয়টি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছন।
সব মিলিয়ে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রকাশিত এই নতুন লোগোকে ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে বিতর্ক, সমালোচনা ও বিশ্লেষণের ঝড় বইছে।
আরও পড়ুন:








