বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে ১১ হাজার মানুষের জন্য রয়েছে মাত্র একজন চিকিৎসক। ২০ শয্যার হাসপাতাল থাকলেও ১৫টি অনুমোদিত পদের মধ্যে ১৩টি শূন্য। নেই প্রসূতি সেবা, নেই ইনডোর চিকিৎসা।
বর্ষায় টেকনাফের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে অনেকে বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছেন।
গত এক বছরে প্রসব জটিলতায় মারা গেছে ১০ নবজাতক ও এক গর্ভবতী মা। স্থানীয়রা বলছেন, চিকিৎসা না পেয়ে রোগী মারা যাওয়ার ঘটনা বাড়ছে।
সম্প্রতি চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তর ও চট্টগ্রাম মা-শিশু ও জেনারেল হাসপাতালের একটি প্রতিনিধি দল দ্বীপ পরিদর্শন করেছে। সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছে।
দ্রুত চিকিৎসক ও জনবল নিয়োগের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। দ্বীপবাসী আশা করছেন, এর মাধ্যমে দীর্ঘদিনের কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব হবে।
আরও পড়ুন:








