শুক্রবার

১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ৩ পৌষ, ১৪৩২

কোনো হোটেল নদী বা পরিবেশ দূষন করলে বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশ নৌপরিবহন উপদেষ্টার

কক্সবাজার প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ৩০ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:৪৬

শেয়ার

কোনো হোটেল নদী বা পরিবেশ দূষন করলে বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশ নৌপরিবহন উপদেষ্টার
ছবি: বাংলা এডিশন

কক্সবাজারের কোন হোটেল নদী বা পরিবেশ দূষন করলে শুধু জরিমানা না করে বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

এছাড়াও হাইকোর্টের পূর্নাঙ্গ রায় হাতে পাওয়ার পর কক্সবাজারের বাঁকখালী নদীর দখলদারদের সমন্বিত তালিকা করে উচ্ছেদ করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

কক্সবাজার সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে ‘হাইকোর্টের আদেশ মোতাবেক বাঁকখালী নদী দখলমুক্তকরণের লক্ষ্যে বিশেষ সমন্বয় সভা’ শেষে শনিবার বেলা ১২টার দিকে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। সকাল ১০ টা প্যাঁচ মিনিটে কক্সবাজার হিলটপ সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষ এ সভা শুরু হয়। চলে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। সভায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ সালাহউদ্দীনসহ জেলা প্রশাসন, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, পরিবেশ অধিদপ্তর বিভিন্ন দপ্তরের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

কক্সবাজারের প্রধান নদী বাঁকখালী। এ নদীর সীমানায় থাকা সব দখলদারের তালিকা তৈরি করে আগামী চার মাসের মধ্যে উচ্ছেদ এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে গত ২৪ আগস্ট সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। ওই নির্দেশনার এক সপ্তাহের মধ্যেই কক্সবাজার সফরে নৌপরিবহন উপদেষ্টা।

রায়ে বলা হয়, কক্সবাজার জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত বাঁকখালী নদীর বর্তমান প্রবাহ এবং আরএস জরিপের মাধ্যমে সীমানা নির্ধারণপূর্বক নদীটিকে সংরক্ষণ করতে হবে। এ ছাড়া নদীর সীমানায় থাকা সব দখলদারের তালিকা তৈরি করে আগামী চার মাসের মধ্যে উচ্ছেদ এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।



banner close
banner close