সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ হারুন অর রশিদ খান হাসান বলেছেন, প্রেসক্লাবের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কোনো সদস্যের মিডিয়া বন্ধ হয়ে গেলে বা তিনি অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে যোগ দিলে বিষয়টি লিখিতভাবে কর্তৃপক্ষকে জানানো বাধ্যতামূলক। তা না হলে সরকারি ডাকযোগে চিঠি পাঠানো হয় এবং উত্তর না পেলে কার্যনির্বাহী কমিটি সদস্যপদ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়।
তিনি জানান, বিতর্কিত এক সদস্যের পূর্বের মিডিয়া বন্ধ হয়ে গেছে এবং নতুন মিডিয়ায় যোগদানের বিষয়টি তিনি লিখিতভাবে জানাননি। এমনকি সরকারি ডাকযোগে পাঠানো চিঠিও গ্রহণ করেননি। এ ধরনের ঘটনা শুধু একজনের ক্ষেত্রে নয়, একাধিক সদস্যের ক্ষেত্রেই ঘটেছে।
সভাপতি আরও বলেন, সদস্য তালিকা প্রকাশের পর বেশ কয়েকজন বর্তমান কর্মস্থল উল্লেখ করে সদস্যপদ নবায়নের আবেদন করেছেন। মিডিয়া পরিবর্তনসংক্রান্ত যেকোনো আবেদন কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রহণ করা হবে।
এ প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, প্রেসক্লাবের বিরুদ্ধে মামলা করেও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি আদালতে তা মুভ করেননি এবং ৯ মাস পর মামলা খারিজ হয়ে যায়। “নিজের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়ে অন্যের উপর দায় চাপানো দুঃখজনক,” মন্তব্য করেন তিনি।
সভাপতি মনে করিয়ে দেন, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের কোনো সদস্যপদই স্থায়ী নয়—সবই নবায়নযোগ্য।
আরও পড়ুন:








