সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার প্রাণিসম্পদ অফিসের উপসহকারী কর্মকর্তা (কৃত্রিম প্রজনন) মো. সারোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে সেবা দিতে ঘুষ নেওয়া, সরকারি ওষুধ বিক্রি, অতিরিক্ত অর্থ আদায়সহ নানা দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। খামারিরা অভিযোগ করেছেন, বিনামূল্যে সেবা পাওয়ার কথা থাকলেও তাকে ৩০০ থেকে ১,০০০ টাকা পর্যন্ত দিতে হয়। এমনকি সরকারি ভ্যাকসিনও বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ দামে।
ভুক্তভোগী খামারিরা জানান, সময়মতো সেবা না দেওয়ায় রোগে আক্রান্ত পশু মারা গেছে, এতে তাদের অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব অবৈধ আয়ের টাকায় সারোয়ার হোসেন শহরের সয়াধানগড়া এলাকায় চারতলা ভবন নির্মাণ করেছেন। যদিও সরকারি বিধি অনুযায়ী এ ধরনের স্থাবর সম্পত্তি নির্মাণে পূর্বানুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক।
এ বিষয়ে সারোয়ার হোসেন সব অভিযোগ অস্বীকার করলেও ভবন নির্মাণে সরকারি অনুমতি না নেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আলমগীর হোসেন বলেন, “বিষয়টি আমার জানা নেই। এটি তার ব্যক্তিগত বিষয়।”
স্থানীয় খামারিরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নজরদারি বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন:








