নোয়াখালীর হাতিয়ায় মেঘনা নদীতে ট্রলার ডুবিতে নিখোঁজের ২দিন পার হলেও পুলিশ সদস্য সাইফুল ইসলাম (২৮) ও রোহিঙ্গা শিশু মো.তামিমের (৩) খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি। তাদের সন্ধান পাওয়া নিয়ে অনেক উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দিন পার করছে স্বজনেরা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত এক রোহিঙ্গা নারীসহ ২জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
নিহতরা হলেন, ভাসানচর থানার সাব পোস্ট মাস্টার ও গিয়াস উদ্দিন (৫৩) ও ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের তারেকের স্ত্রী হাসিনা খাতুন (২৫)।
সোমবার দুপুরের দিকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজমল হুদা। এর আগে, গত শনিবার (৩১ মে) বিকেল ৩টার দিকে মেঘনা নদীতে ঝড়ো বাতাস ও ঢেউয়ের মুখে পড়ে ৩৯জন যাত্রী নিয়ে উপজেলার করিম বাজার সংলগ্ন ডুবারচরের মেঘনা নদীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজ সাইফুল ইসলাম লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার চরশাহী গ্রামের সিরাজুল ইসলামের একমাত্র ছেলে। তিনি নোয়াখালী জেলা পুলিশ লাইনসে কর্মরত ছিলেন এবং তামিম ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের তারেকের ছেলে।
হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, ৩৯জন যাত্রী নিয়ে ট্রলারটি ডুবে যায়। এর মধ্যে ৩৫জনকে জীবিত উদ্ধার করে। একজনকে উদ্ধারের পর মারা যান। এক পুলিশ সদস্যসহ এখনো ২জন নিখোঁজ রয়েছে। কোস্টগার্ড বর্তমানে নিখোঁজদের উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে।
আরও পড়ুন:








