চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সাথে ফোনালাপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপরই আগামী বছরের এপ্রিল মাসে বেইজিং সফরে যেতে সম্মত হয়েছেন তিনি।
একইসাথে তিনি শি জিনপিংকেও আগামী বছর যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রীয় সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ফোনালাপে বাণিজ্য থেকে শুরু করে ইউক্রেন যুদ্ধ ও তাইওয়ানসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে দুই নেতার মধ্যে।
মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, ট্রাম্প ও শি জিনপিং প্রায় এক মাস আগে দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠক করেছিলেন। সর্বশেষ এই ফোনালাপে তারা বাণিজ্য, রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ, ফেন্টানিল এবং তাইওয়ানসহ নানা ইস্যু নিয়ে কথা বলেছেন বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প এবং চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ট্রাম্প তার নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছেন, ‘চীনের সাথে আমাদের সম্পর্ক অত্যন্ত দৃঢ়।’
অন্যদিকে চীনের সরকারি বার্তাসংস্থা জানায়, দুই দেশই সমতা, সম্মান ও পারস্পরিক লাভের ভিত্তিতে ইতিবাচক অগ্রগতির গতি বজায় রাখতে সম্মত হয়েছে।
এর আগে গত অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়ার বুসানে দুই নেতার বৈঠকে শুল্ক নিয়ে এক ধরনের যুদ্ধবিরতি হয়েছি। যুক্তরাষ্ট্র তখন ফেন্টানিলের প্রবাহ কমাতে আরোপিত ২০ শতাংশ শুল্ক অর্ধেকে নামানোর সিদ্ধান্ত নেয়। যদিও চীনা পণ্যে শুল্ক এখনো আছে এবং তা গড়ে প্রায় ৫০ শতাংশের কাছাকাছি।
আরও পড়ুন:








