চাকসু নির্বাচনের কারণে পূর্বনির্ধারিত পরীক্ষা স্থগিত করার সিদ্ধান্তকে শিক্ষার্থীদের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী বলে মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) জিএস পদপ্রার্থী জিহাদ আরাফাত।
আজ (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে চাকসু নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এ.কে.এম আরিফুল হক সিদ্দিকী জানান, নির্বাচনের তারিখ ১৩ অক্টোবর থেকে পিছিয়ে ১৫ অক্টোবর নির্ধারণ করা হয়েছে। একইসাথে, ১২ থেকে ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বঘোষিত সকল পরীক্ষা স্থগিত থাকবে বলেও তিনি ঘোষণা দেন।
এ সিদ্ধান্তের পর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসজুড়ে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা দিয়েছে শিক্ষার্থীদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া। অনেকে সিদ্ধান্তটিকে স্বাগত জানালেও বিরূপ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন জিএস প্রার্থী জিহাদ আরাফাত।
বাংলা এডিশনের কাছে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে জিহাদ বলেন, “চাকসুর জন্য পরীক্ষা পিছিয়ে সেশনজটের দিকে ঠেলে দেওয়া কোনো ধরনের কল্যাণ হতে পারে না।”
তিনি আরও বলেন, “নাটকীয়তা বন্ধ করে স্বাভাবিক একাডেমিক গতি বিঘ্নিত না করে বরং কীভাবে নির্বাচন ও পরীক্ষা দুটোই সুষ্ঠুভাবে সমান্তরালে চালানো যায়, সেটাই প্রশাসনের ভাবা উচিত।”
পরীক্ষা স্থগিতের সিদ্ধান্তকে সরাসরি শিক্ষার্থীবিরোধী আখ্যা দিয়ে জিহাদ বলেন, “একদিক সামলাতে গিয়ে আরেকদিক থামিয়ে রাখা আসলে ব্যর্থতার নামান্তর। আমি মনে করি, এই সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের প্রকৃত আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে যায় না।”
আরও পড়ুন:








