ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলে মানসিক ভারসাম্যহীন তোফাজ্জলকে পিটিয়ে হত্যার আগে তার পরিবারের কাছে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা দাবি করা হয়েছিলো।
নিহত তোফাজ্জলের ভাবী শরীফা আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘তোফাজ্জলকে আটকে রেখে আমার কাছে ২ লাখ ও আমরা মামা শ্বশুরের কাছে ৩৫ হাজার টাকা দাবি করা হয়।' ফোন করে টাকা চাওয়া হয় বলে দাবি শরীফার।
মোবাইল ফোন চুরির অপবাদে পিটুনিতে নিহত তোফাজ্জল বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলী ইউনিয়নের তালুকের চরদুয়ানি নামক এলাকার মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।
এ ছাড়া তিনি ওই ইউনিয়নের সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। তোফাজ্জল বরিশাল বিএম কলেজ থেকে বাংলায় অনার্স-মাস্টার্স শেষ করেছেন।
এদিকে তোফাজ্জলকে মোবাইল চুরির অপবাদ দিয়ে হত্যার ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে পাথারঘাটার চরদোয়ানি এলাকায়।
আরও পড়ুন:








